মালয়েশিয়া যেতে চাইলে আপনার করণীয়
সবাই কেমন আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। আজকি আমি আপনাদে সাথে যা শেয়ার করবো তা খুব গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। সেটি হলো মালয়েশিয়া যেতে হলে ক...
http://total-sw.blogspot.com/2013/01/blog-post_1314.html
সবাই কেমন
আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। আজকি আমি আপনাদে সাথে যা শেয়ার করবো তা খুব
গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। সেটি হলো মালয়েশিয়া যেতে হলে কি কি কাজ করতে হবে বা কি কি
কাগজ এবং অন্য যাবতীয় তথ্য। কেউ কেউ হয় তো জানতে চাচ্ছেন মালয়েশিয়া গমনের ক্ষেত্রে কর্মী রেজি: কত তারিখ, কর্মীর কী কী
যোগ্যতা থাকতে হবে এবং কোথায় নিবন্ধন করতে হবে?
আমি আপনাদের সুজানাচ্ছি-
## বিভাগ ওয়ারি নিবন্ধনের তারিথ :-
১। ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের নিবন্ধনের তারিথ ১৩, ১৪, ১৫ জানুয়ারী এবং লটারী হবে ১৬ ই জানুয়ারী।
২। রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট বিভাগের তারিখ ১৪, ১৫, ১৬ জানুয়ারী এবং লটারী হবে ১৭ ই জানয়ারী।
৩। খুলনা ও চট্রগ্রাম বিভাগ নিবন্ধনের তারিথ ১৫, ১৬, ১৭ জানুয়ারী এবং লটারী হবে ১৮ ই জানুয়ারী।
## আবেদনকারী কর্মীর যে সকল যোগ্যতা থাকতে হবে:-
১। বাংলাদেশেরে নাগরিক
২। কৃষি কাজে অভিজ্ঞতা
৩। বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছর
৪। গ্রাম এলকার প্রকৃত বাসিন্ধা হতে হবে।
৫। উচ্চতা ৫ফুট কিংবা তারও বেশি
৬। ওজন কমপক্ষে ৫০ কেজি।
৭। ২৫ কেজি মালামাল হাতে বহনের ক্ষমতা।
## নিবন্ধন করা যাবে প্রত্যেক ইউনিয়ন পরিষদে অবস্থিত তথ্য সেবা কেন্দ্রে। কিন্তু কোন অবস্থাতে বাইরের কোন সাইবার ক্যাফে থেকে এই কাজ করা যাবে না। কেউ যদি করে দিতে চায় তবে তা মোটেও করবেন না। কারণ এই সকল কাজ সরকার সেবাকেন্দ্র এর মাধ্যমে করছে। যার ফলে সেবা কেন্দ্র এ ব্যবহৃত মডেমগুলোর নাম্বার নিয়ে তাদেরকে একটি পাসওয়ার্ড দেয়া হবে। আর এই পাসওয়ার্ড দিয়ে তারাই শুধু মাত্র এই কাজ করতে পারবেন। তাই অসাধূ কোন প্রতারকের পাল্লায় পড়বেন না।
দেখে নিন কোন জেলায়
কতজন লোক নেওয়া হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে
জানা গেছে, আদমশুমারি অনুযায়ী
সবচেয়ে বেশি লোক বাস করেন ঢাকা জেলায়। কাজেই ঢাকার লোকজন
সবচেয়ে বেশি (৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ) সুযোগ
পাবেন। এরপর চট্টগ্রাম (৫ দশমিক ২৮ শতাংশ), কুমিল্লা (৩ দশমিক ৭১ শতাংশ), ময়মনসিংহ (৩ দশমিক ৬০ শতাংশ), টাঙ্গাইল (২ দশমিক ৬৩ শতাংশ) ও বগুড়ার (২ দশমিক ৪৩ শতাংশ) লোকজন সুযোগ পাবেন। এই তালিকায় সবচেয়ে
পিছিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন
জেলা।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, মালয়েশিয়া যদি একসঙ্গে ৫০ হাজার লোক নেয়, তাহলে ঢাকা জেলার তিন হাজার ৪৮০ জন, চট্টগ্রামের দুই হাজার ৬৪০, কুমিল্লার এক হাজার ৮৫৫, ময়মনসিংহের এক হাজার ৮০০, টাঙ্গাইলের এক হাজার ৩১৫ এবং বগুড়ার এক হাজার ২১৫ জন কর্মী যেতে পারবেন। একই হিসাবে বান্দরবানের ১২০ জন, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির ২১০, মেহেরপুরের ২৩৫, ঝালকাঠির ২৮০ এবং পঞ্চগড়ের ৩৪০ জন কর্মী যেতে পারবেন।
একইভাবে কিশোরগঞ্জের এক হাজার ৩১৫ জন, নারায়ণগঞ্জের ৮৭৫, গাজীপুরের ৮১৫, ফরিদপুরের ৭০৫, জামালপুরের ৮৫০, নেত্রকোনার ৮০০, নরসিংদীর ৭৭০, মানিকগঞ্জের ৫২৫, মুন্সিগঞ্জের ৫২০, শেরপুরের ৫১০, গোপালগঞ্জের ৪৬৫, মাদারীপুরের ৪৫৫, শরীয়তপুরের ৪৩৫ এবং রাজবাড়ীর ৩৮৫ জন কর্মী সুযোগ পাবেন মালয়েশিয়া যাওয়ার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, মালয়েশিয়া যদি একসঙ্গে ৫০ হাজার লোক নেয়, তাহলে ঢাকা জেলার তিন হাজার ৪৮০ জন, চট্টগ্রামের দুই হাজার ৬৪০, কুমিল্লার এক হাজার ৮৫৫, ময়মনসিংহের এক হাজার ৮০০, টাঙ্গাইলের এক হাজার ৩১৫ এবং বগুড়ার এক হাজার ২১৫ জন কর্মী যেতে পারবেন। একই হিসাবে বান্দরবানের ১২০ জন, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির ২১০, মেহেরপুরের ২৩৫, ঝালকাঠির ২৮০ এবং পঞ্চগড়ের ৩৪০ জন কর্মী যেতে পারবেন।
একইভাবে কিশোরগঞ্জের এক হাজার ৩১৫ জন, নারায়ণগঞ্জের ৮৭৫, গাজীপুরের ৮১৫, ফরিদপুরের ৭০৫, জামালপুরের ৮৫০, নেত্রকোনার ৮০০, নরসিংদীর ৭৭০, মানিকগঞ্জের ৫২৫, মুন্সিগঞ্জের ৫২০, শেরপুরের ৫১০, গোপালগঞ্জের ৪৬৫, মাদারীপুরের ৪৫৫, শরীয়তপুরের ৪৩৫ এবং রাজবাড়ীর ৩৮৫ জন কর্মী সুযোগ পাবেন মালয়েশিয়া যাওয়ার।
নোয়াখালীর এক হাজার ৪০ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৯৬০, চাঁদপুরের ৯০৫, কক্সবাজারের ৭১০, লক্ষ্মীপুরের ৬০০, ফেনীর ৪৮৫, সিলেটের এক হাজার ৩০, সুনামগঞ্জের ৮০৫, হবিগঞ্জের ৭০৫ এবং মৌলভীবাজারের ৬৫০ জন সুযোগ পাবেন জেলা কোটায়। সিরাজগঞ্জের এক হাজার ৮০ জন, দিনাজপুরের এক হাজার ৬৫, রংপুরের এক হাজার ২০, নওগাঁর ৯৬৫, রাজশাহীর ৯২০, পাবনার ৮৭৫, গাইবান্ধার ৮৬০, কুড়িগ্রামের ৭১০, নীলফামারীর ৬৩০, নাটোরের ৬১০, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫৭৫, লালমনিরহাটের ৪৪৫ এবং জয়পুরহাটের ৩৪৫ জন এ সুযোগ পাবেন।
একই হিসাবে যশোরের এক হাজার জন, খুলনার ৯৫০, সাতক্ষীরার ৭৪৫, কুষ্টিয়ার ৭০০, বাগেরহাটের ৬১০, ঝিনাইদহের ৬৩৫, চুয়াডাঙ্গার ৪০৫, নড়াইলের ২৮০, মেহেরপুরের ২৩৫, বরিশালের ৯৫০, ভোলার ৬৯০, পটুয়াখালীর ৫৯০, পিরোজপুরের ৪৪৫, বরগুনার ৩৪০ এবং ঝালকাঠির ২৮০ জন সুযোগ পাবেন।
প্রতিবার লোক পাঠানোর ক্ষেত্রে একই হারে জেলা কোটা মানা হবে।
তথ্যটি নিজে পড়ুন এবং অন্য পড়ার সুযোগ করে দিন।
আপনার মন্তব্য ও চাওয়া-পাওয়া লিখুন অথবা পোষ্টের নাম উল্লেখ করে ই-মেইল করুন-
kabbokatha08@gmail.com